ফেসবুকে অনেকেই ভুয়া নাম ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলেন। ভুয়া অ্যাকাউন্টের
বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালে ফেসবুক তা বন্ধ করে দেয়। ফেসবুক এ বিষয়ে বেশ কড়া
নীতি নিয়েছে। তবে যাতে নামের ভিন্নতার কারণে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে না যায়, এর ব্যবস্থাও করছে ফেসবুক।
ফেসবুক সম্প্রতি ব্যবহারকারীর সত্যিকারের নাম ব্যবহারের নীতিমালায় পরিবর্তন আনার বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা চালানো শুরু করেছে। এ ছাড়াও ব্যবহারকারী তাঁদের নামের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেন, এ বিষয়টিও উন্নত করছে।
ফেসবুকের নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যালেক্স স্লুজ বলেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে সত্যিকারের নাম ব্যবহারের নীতিমালায় পরিবর্তনের বিষয়টি কার্যকর করা শুরু হবে। অ্যালেক্স স্লুজ আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (এসিএলইউ) ও ইলেকট্রনিক ফ্রন্টিয়ার ফাউন্ডেশনকে (ইএফএফ) এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও পাঠিয়েছেন। চিঠিতে স্লুজ লিখেছেন, ‘নাম নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে আমাদের কাছে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদের সংখ্যা কমিয়ে আনতে চাই। যদি প্রয়োজন পড়ে, তবে এ প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করতে চাই।’
স্লুজ বলেন, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এখন সত্যিকারের নাম ব্যবহার করতে হয় না, তবে বাস্তব জীবনের পরিচিত নাম ব্যবহার করতে হয়। এসিএলইউ ও ইএফএফসহ অন্য বেশ কয়েকটি সংগঠন ফেসবুককে ব্যবহারকারী শনাক্তকরণ প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করার আহ্বান জানায়।
এ সমস্যাটি দীর্ঘদিনের। এর আগেও হ্যাসট্যাগ মাইনেমইজ নামের একটি প্রচারণা গোষ্ঠী ফেসবুকের সত্যিকারের নাম নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। দাবি ছিল, তাঁদের পরিচিত নামেই ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট চালু করতে দিতে হবে। ফেসবুক এ ধরনের নামের অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে পারবে না।
স্লুজ বলেন, শুরুতে দুটি পরিবর্তন আসছে। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করতে প্রাসঙ্গিক বিষয় ও ব্যাখ্যা যোগ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে কেউ বিকল্প নাম দিলে এর ব্যাখ্যা চাইতে পারবেন অন্য ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ, কারও আইডি ভুয়া মনে হলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে প্রমাণ চাইতে পারবে।
নামের কারণে ফেসবুকের ভুয়া তালিকায় পড়তে না চাইলে যা করবেন নাঃ
* কোনো প্রতীক, সংখ্যা, অনাকাঙ্ক্ষিত ছোট-বড় অক্ষরের ব্যবহার, একই অক্ষর বা যতিচিহ্ন বারবার ব্যবহার করবেন না
* একাধিক ভাষার অক্ষরে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না, বা তথ্য দেবেন না
* নামের আগের পেশার টাইটেল যেমন—ডক্টর, ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি দেবেন না
* নামের মাঝখানের অংশের জায়গায় শব্দগুচ্ছ, ডাকনাম ইত্যাদি দেবেন না
* কোনো ধরনের বিতর্কিত শব্দ, ইঙ্গিতপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করবেন না
* উদ্দেশ্যমূলকভাবে অন্যের নাম ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না
যা করবেন
* আসল নাম ব্যবহার করুন। আপনার পরিচয়পত্রের নাম বা আপনাকে যে নামে পরিবার ও বন্ধুরা জানে, সেটি ব্যবহার করুন
* চাইলে বাড়তি নাম হিসেবে ডাক নাম, পেশার ক্ষেত্রে পরিচিত নাম বা বাবা-মায়ের দেওয়া নাম যুক্ত করতে পারেন
* আপনার ডাকনামে যদি পরিচিত হন, তবে তা দিতে পারেন।
নীতি নিয়েছে। তবে যাতে নামের ভিন্নতার কারণে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে না যায়, এর ব্যবস্থাও করছে ফেসবুক।
ফেসবুক সম্প্রতি ব্যবহারকারীর সত্যিকারের নাম ব্যবহারের নীতিমালায় পরিবর্তন আনার বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা চালানো শুরু করেছে। এ ছাড়াও ব্যবহারকারী তাঁদের নামের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেন, এ বিষয়টিও উন্নত করছে।
ফেসবুকের নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যালেক্স স্লুজ বলেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে সত্যিকারের নাম ব্যবহারের নীতিমালায় পরিবর্তনের বিষয়টি কার্যকর করা শুরু হবে। অ্যালেক্স স্লুজ আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (এসিএলইউ) ও ইলেকট্রনিক ফ্রন্টিয়ার ফাউন্ডেশনকে (ইএফএফ) এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও পাঠিয়েছেন। চিঠিতে স্লুজ লিখেছেন, ‘নাম নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে আমাদের কাছে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদের সংখ্যা কমিয়ে আনতে চাই। যদি প্রয়োজন পড়ে, তবে এ প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করতে চাই।’
স্লুজ বলেন, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এখন সত্যিকারের নাম ব্যবহার করতে হয় না, তবে বাস্তব জীবনের পরিচিত নাম ব্যবহার করতে হয়। এসিএলইউ ও ইএফএফসহ অন্য বেশ কয়েকটি সংগঠন ফেসবুককে ব্যবহারকারী শনাক্তকরণ প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করার আহ্বান জানায়।
এ সমস্যাটি দীর্ঘদিনের। এর আগেও হ্যাসট্যাগ মাইনেমইজ নামের একটি প্রচারণা গোষ্ঠী ফেসবুকের সত্যিকারের নাম নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। দাবি ছিল, তাঁদের পরিচিত নামেই ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট চালু করতে দিতে হবে। ফেসবুক এ ধরনের নামের অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে পারবে না।
স্লুজ বলেন, শুরুতে দুটি পরিবর্তন আসছে। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করতে প্রাসঙ্গিক বিষয় ও ব্যাখ্যা যোগ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে কেউ বিকল্প নাম দিলে এর ব্যাখ্যা চাইতে পারবেন অন্য ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ, কারও আইডি ভুয়া মনে হলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে প্রমাণ চাইতে পারবে।
নামের কারণে ফেসবুকের ভুয়া তালিকায় পড়তে না চাইলে যা করবেন নাঃ
* কোনো প্রতীক, সংখ্যা, অনাকাঙ্ক্ষিত ছোট-বড় অক্ষরের ব্যবহার, একই অক্ষর বা যতিচিহ্ন বারবার ব্যবহার করবেন না
* একাধিক ভাষার অক্ষরে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না, বা তথ্য দেবেন না
* নামের আগের পেশার টাইটেল যেমন—ডক্টর, ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি দেবেন না
* নামের মাঝখানের অংশের জায়গায় শব্দগুচ্ছ, ডাকনাম ইত্যাদি দেবেন না
* কোনো ধরনের বিতর্কিত শব্দ, ইঙ্গিতপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করবেন না
* উদ্দেশ্যমূলকভাবে অন্যের নাম ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না
যা করবেন
* আসল নাম ব্যবহার করুন। আপনার পরিচয়পত্রের নাম বা আপনাকে যে নামে পরিবার ও বন্ধুরা জানে, সেটি ব্যবহার করুন
* চাইলে বাড়তি নাম হিসেবে ডাক নাম, পেশার ক্ষেত্রে পরিচিত নাম বা বাবা-মায়ের দেওয়া নাম যুক্ত করতে পারেন
* আপনার ডাকনামে যদি পরিচিত হন, তবে তা দিতে পারেন।